Wellcome to National Portal
Text size A A A
Color C C C C

সর্ব-শেষ হাল-নাগাদ: ১৮ নভেম্বর ২০২১

সংক্ষিপ্ত ইতিহাস

যশোর জেলার শার্শা উপজেলাধীন বেনাপোল স্থলবন্দর দেশের সর্ববৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর। এ স্থলবন্দরের বিপরীতে ভারতীয় অংশ পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণা জেলার বনগাঁ থানার পেট্রাপোলে আইসিপি অবস্থিত।

শূল্ক আইন ১৯৬৯ এর আওতায় ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ ওয়্যারহাউজিং কর্পোরেশনের অধীনে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়। এর ধারা মোতাবেক প্রঞ্জাপন নং-এস আর ও নং-৪৯৩/ডি/কাস/৭৯, তারিখ ০৬-০৭-১৯৭৯ এর  মাধ্যমে ওয়্যারহাউজিং স্টেশন ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৯ সালের অক্টোবরে ওয়্যারহাউজিং কর্পোরেশন বিলুপ্ত হওয়ার পর বেনাপোল শূল্ক স্টেশনের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পাট মন্ত্রণালয়ের বিলুপ্ত সেল এর উপর ন্যাস্ত হয়। ১৯৮৪ সালে বেনাপোল শূল্ক স্টেশনের ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপর ন্যাস্ত হয়। ২০০২ সালে বেনাপোল শূল্ক স্টেশন কে স্থলবন্দর ঘোষণা করে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের অধীন ন্যাস্ত করা হয়।

 

  

বর্তমান অবকাঠামো:

  • জনবল: বর্তমানে ১৮৫ জন কর্মকর্তা ও কর্মচারী কর্মরত রয়েছে। (কর্মকর্তা ১৭ জন)
  • আয়: ২০২০-২১ অর্থ বছরে বেনাপোল স্থলবন্দরের আয়-৮৩,৫৪,৯৫,৪৪২/-টাকা
  • আমদানিকৃত পণ্যহ্যান্ডলিং এর পরিমাণ:২০২০-২১অর্থবছরে-২০,৭৪,৭২৭ মে.টন

 

নিরাপত্তা ব্যবস্থা:            

  • আনসার                   : ১৬৩ জন,
  • বেসরকারী নিরপত্তা   : ১০৩ জন
  • এপিবিএন                  : ২১ জন,
  • বেনাপোল পোর্ট থানা
  • মালামাল উঠানো-নামানোর পদ্ধতি:
    • শ্রমিকের মাধ্যমে : ৭০% ,
    • সরঞ্জামের মাধ্যমে : ৩০%
  • শ্রমিক সংখ্যা: আনুমানিক প্রায় ১২০০ জন

মালামাল গ্রহণ পদ্ধতি:

 

বেনাপোল স্থলবন্দরের অগ্নি নির্বাপন শাখা:

              ফায়ার স্টেশন-১টি

   ফায়ার হাইড্রেন্ট  সিস্টেম:

  * ফায়ার হাইড্রেন্ট পয়েন্ট সংখ্যা  -৯৩টি

  * ফায়ার সেন্ট্রিফিউগাল পাম্প  -২টি (৫৫ হর্জ)

  * সাব-মার্সিবল পাম্প  -১টি

 * ফায়ার পোর্টেবল পাম্প  -০২টি

 * ফায়ার ভার্টিক্যাল মটর  -১টি

 *ফোম মনিটর   -১টি

 * ডেলিভারী হোর্স পাইপ  -৭০টি

 * ফায়ার সাব স্টেশন  -৪টি

 *  পাম্প হাউজ   -০১টি

 *  ফায়ার জীপ                 -০১টি

ফায়ার এক্সটিংগুইশার:

  * এবিসি এবং ই (ড্রাই পাউডার)-৩৩৬টি

  * কার্বন ডাই অক্সাইড  -১০২টি

  * ফোম  -৩১টি

 

রিজার্ভ ট্যাংক (২টি):

  * ধারণ ক্ষমতা-১,৩০,০০০ গ্যালন

  * ধারণ ক্ষমতা-২০,০০০ গ্যালন

 

বেনাপোল স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি পণ্য

  • আমদানি পণ্য: ভোগ্যপণ্য, কাচা তুলা, যানবাহন, মটর পার্টস, মেশিনারী, তৈরী পোশাক, লোহা এবং লোহাজাতীয় পণ্য, স্টিল প্লেট, প্রসাধনী সামগ্রী, শিশু খাদ্য, রাসায়নিক দ্রব্য ইত্যাদি
  • রপ্তানি পণ্য: পাট এবং পাট জাতীয় পণ্য, তৈরী পোশাক, মাছ, প্লাস্টিক ইত্যাদি

সর্বশেষ অর্থ বছরে (২০২০-২১) বেনাপোল বন্দরে আগত ট্রাকের সংখ্যা:

                      বাংলাদেশী ট্রাক: ১,৬৯,৯৫৮ টি,

            বিদেশী ট্রাক    : ১,১৭,৩২৬ টি

আমদানি-রপ্তানি কার্গো-ট্রাকের সংখ্যা

  • রপ্তানি: গড়ে প্রতি দিন ১০০ টি ট্রাক (প্রতিটি ট্রাক ১৫ মে. টন ধারন ক্ষমতা বিশিষ্ট)
  • আমদানি:  গড়ে প্রতি দিন ৩৫০টি ট্রাক (প্রতিটি ট্রাক ১৫ মে. টন ধারন ক্ষমতা বিশিষ্ট)

সমাপ্তকৃত প্রকল্প:

  • আন্তর্জাতিক বাস টার্মিনাল
  • আন্তর্জাতিক যাত্রী টার্মিনাল
  • ৪ লেন বিশিষ্ট বাই পাস সড়ক (লিংক রোড, পেট্রাপোল পর্যন্ত)
  • নতুন  অধিগ্রহণ ২৪.৯৮ একর জমি
  • আধুনিক মানের দুইটি ওয়্যারহাউজ নির্মাণ
  • বন্দর এলাকায় আরসিসি ঢালাই করণ
  • ট্রান্সশিপমেন্ট ইয়ার্ড নির্মাণ
  • অপারেশনাল কার্যক্রমকে অটোমেশনের আওতায় আনয়ন
  • কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের আবাসনের জন্য ০২টি তিন তলা বিশিষ্ট ডরমিটরী ভবন নির্মাণচলমান প্রকল্প

 

চলমান প্রকল্প:      

               বিশ্ব ব্যাংক প্রকল্পের আওতায় ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে সি, সি ক্যামেরা ও একসেস কন্ট্রোল সিস্টেম এবং সীমানা প্রাচীর নির্মাণ প্রক্রিয়াধীন।
                         ২৮৯ কোটি টাকা ব্যয়ে Cargo Vehicle Terminal নির্মাণ প্রকল্পটি একনেকে অনুমোদন লাভ করায় শীঘ্রই কাজ শুরু হব
                         ১৬.৪৬ একর ভূমি অধিগ্রহণ কার্যক্রম চলমান রয়েছে, যেখানে রাসায়নিক শেডসমূহ স্থানান্তর করা হবে
বেনাপোল স্থলবন্দরের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা: