যশোর জেলার শার্শা উপজেলাধীন বেনাপোল স্থলবন্দর দেশের সর্ববৃহৎ ও গুরুত্বপূর্ণ স্থলবন্দর। এ স্থলবন্দরের বিপরীতে ভারতীয় অংশ পশ্চিমবঙ্গের চব্বিশ পরগণা জেলার বনগাঁ থানার পেট্রাপোলে আইসিপি অবস্থিত।
শূল্ক আইন ১৯৬৯ এর আওতায় ১৯৭৮ সালে বাংলাদেশ ওয়্যারহাউজিং কর্পোরেশনের অধীনে বন্দরের কার্যক্রম শুরু হয়। এর ধারা মোতাবেক প্রঞ্জাপন নং-এস আর ও নং-৪৯৩/ডি/কাস/৭৯, তারিখ ০৬-০৭-১৯৭৯ এর মাধ্যমে ওয়্যারহাউজিং স্টেশন ঘোষণা করা হয়। ১৯৭৯ সালের অক্টোবরে ওয়্যারহাউজিং কর্পোরেশন বিলুপ্ত হওয়ার পর বেনাপোল শূল্ক স্টেশনের ব্যবস্থাপনার দায়িত্ব পাট মন্ত্রণালয়ের বিলুপ্ত সেল এর উপর ন্যাস্ত হয়। ১৯৮৪ সালে বেনাপোল শূল্ক স্টেশনের ব্যবস্থাপনা ও তত্ত্বাবধানের দায়িত্ব মংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের উপর ন্যাস্ত হয়। ২০০২ সালে বেনাপোল শূল্ক স্টেশন কে স্থলবন্দর ঘোষণা করে নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন বাংলাদেশ স্থলবন্দর কর্তৃপক্ষের অধীন ন্যাস্ত করা হয়।
বর্তমান অবকাঠামো:
নিরাপত্তা ব্যবস্থা:
মালামাল গ্রহণ পদ্ধতি:
বেনাপোল স্থলবন্দরের অগ্নি নির্বাপন শাখা:
ফায়ার স্টেশন-১টি
ফায়ার হাইড্রেন্ট সিস্টেম:
* ফায়ার হাইড্রেন্ট পয়েন্ট সংখ্যা -৯৩টি
* ফায়ার সেন্ট্রিফিউগাল পাম্প -২টি (৫৫ হর্জ)
* সাব-মার্সিবল পাম্প -১টি
* ফায়ার পোর্টেবল পাম্প -০২টি
* ফায়ার ভার্টিক্যাল মটর -১টি
*ফোম মনিটর -১টি
* ডেলিভারী হোর্স পাইপ -৭০টি
* ফায়ার সাব স্টেশন -৪টি
* পাম্প হাউজ -০১টি
* ফায়ার জীপ -০১টি
ফায়ার এক্সটিংগুইশার:
* এবিসি এবং ই (ড্রাই পাউডার)-৩৩৬টি
* কার্বন ডাই অক্সাইড -১০২টি
* ফোম -৩১টি
রিজার্ভ ট্যাংক (২টি):
* ধারণ ক্ষমতা-১,৩০,০০০ গ্যালন
* ধারণ ক্ষমতা-২০,০০০ গ্যালন
বেনাপোল স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি পণ্য
সর্বশেষ অর্থ বছরে (২০২০-২১) বেনাপোল বন্দরে আগত ট্রাকের সংখ্যা:
বাংলাদেশী ট্রাক: ১,৬৯,৯৫৮ টি,
বিদেশী ট্রাক : ১,১৭,৩২৬ টি
আমদানি-রপ্তানি কার্গো-ট্রাকের সংখ্যা
সমাপ্তকৃত প্রকল্প:
চলমান প্রকল্প: